সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪

প্রথম থেকে নবম শ্রেণিতে ভর্তিতে ৭ লাখের বেশি আবেদন

মঙ্গলবার, নভেম্বর ১৪, ২০২৩
প্রথম থেকে নবম শ্রেণিতে ভর্তিতে ৭ লাখের বেশি আবেদন

নিজস্ব প্রতিনিধি: 

দেশের সরকারি ও বেসরকারি স্কুলে প্রথম থেকে নবম শ্রেণিতে ভর্তির জন্য এ পর্যন্ত সাত লাখেরও বেশি আবেদন জমা পড়েছে। এর মধ্যে সরকারি স্কুলে ভর্তির জন্য আবেদন করেছে ৪ লাখ ৮৮ হাজারের কিছু বেশি শিক্ষার্থী।

বেসরকারি স্কুলে ভর্তির আবেদন পড়েছে প্রায় আড়াই লাখ। মঙ্গলবার (১৪ নভেম্বর) বিকেল ৫টায় এ আবেদন প্রক্রিয়া শেষ হবে। আবেদন করা শিক্ষার্থীরা কে, কোন স্কুল পাবে; তা ডিজিটাল লটারির মাধ্যমে নির্ধারণ করা হবে।

সোমবার (১৩ নভেম্বর) বিকেল ৫টা পর্যন্ত সময়ে ভর্তির জন্য আবেদন জমা পড়ার এমন তথ্য জানিয়েছেন মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) উপ-পরিচালক এবং ভর্তি কমিটির সদস্যসচিব মোহাম্মদ আজিজ উদ্দিন।

তিনি জানান, গত ২৪ অক্টোবর এ আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়। আজ (মঙ্গলবার) বিকেল ৫টা পর্যন্ত প্রথম থেকে নবম শ্রেণিতে অনলাইনে ভর্তি আবেদন করা যাবে। এরপর আর আবেদনের সুযোগ থাকবে না। ভর্তির আবেদন ফি ১১০ টাকা। টেলিটকের মাধ্যমে এ ফি পরিশোধ করা যাবে।

মোহাম্মাদ আজিজ উদ্দিন বলেন, আগামী ২৬ নভেম্বর রাজধানীর সেগুনবাগিচায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে বেলা ১১টায় শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি আনুষ্ঠানিকভাবে ডিজিটাল লটারির ফলাফল প্রকাশ করবেন।

মাউশি সূত্র জানায়, চলতি বছর ভর্তি কার্যক্রম শুরুর আগে দেশের সরকারি-বেসরকারি স্কুলগুলোর কাছে শূন্য আসনের তথ্য চাওয়া হয়। প্রতিষ্ঠানগুলো যে তথ্য মাউশিতে পাঠিয়েছে, সে অনুযায়ী সরকারি-বেসরকারি মিলিয়ে সারাদেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আসন সংখ্যা ১১ লাখ ২২ হাজার ৯৯টি। এর মধ্যে সরকারি স্কুলে শূন্য আসন ১ লাখ ১৮ হাজার ১০৬টি। আর বেসরকারি স্কুলে শূন্য আসন ১০ লাখ ৩ হাজার ৯৯৩টি।

মাউশির হিসাব অনুযায়ী সরকারি স্কুলে ভর্তির জন্য শিক্ষার্থীদের লটারি ভাগ্যের ওপর নির্ভর করতে হবে। তবে বেসরকারি স্কুলে আসন শূন্য থাকায় সবাই স্কুল পাবে।

এদিকে, ষষ্ঠ শ্রেণিতে ভর্তির ক্ষেত্রে বিদ্যালয়ের ওই শ্রেণির মোট আসনের ১০ শতাংশ কোটা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণি উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের জন্য সংরক্ষিত থাকবে। ঢাকা মহানগরের সরকারি বিদ্যালয় সংলগ্ন ক্যাচমেন্ট এরিয়ার শিক্ষার্থীদের জন্য ৪০ শতাংশ কোটা সংরক্ষণ করতে হবে।

অন্যদিকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ ও অধীনস্থ দপ্তর বা সংস্থায় কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সন্তানদের ক্ষেত্রে মহানগর, বিভাগীয় ও জেলা সদরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তির জন্য ন্যূনতম যোগ্যতা থাকা সাপেক্ষ্য ২ শতাংশ কোটা সংরক্ষিত থাকবে। যদি আবেদনকারীর সংখ্যা বেশি হয়, সেক্ষেত্রে তাদের নিজেদের মধ্যে লটারি অনুষ্ঠিত হবে।

ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের অনলাইনে আবেদন প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার পর কারিগরি সহায়তাকারী প্রতিষ্ঠান আবেদন ও ডিজিটাল লটারির যাবতীয় তথ্য ঢাকা মহানগরের ভর্তি কমিটির কাছে জমা দেবে। এরপর মাউশির তত্ত্বাবধানে ঢাকা মহানগরের ভর্তি কমিটির সদস্যদের উপস্থিতিতে লটারির কার্যক্রম সম্পন্ন করা হবে।

সময় জার্নাল/এলআর


Somoy Journal is new coming online based newspaper in Bangladesh. It's growing as a most reading and popular Bangladeshi and Bengali website in the world.

উপদেষ্টা সম্পাদক: প্রফেসর সৈয়দ আহসানুল আলম পারভেজ

যোগাযোগ:
এহসান টাওয়ার, লেন-১৬/১৭, পূর্বাচল রোড, উত্তর বাড্ডা, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ
কর্পোরেট অফিস: ২২৯/ক, প্রগতি সরণি, কুড়িল, ঢাকা-১২২৯
ইমেইল: somoyjournal@gmail.com
নিউজরুম ই-মেইল : sjnewsdesk@gmail.com

কপিরাইট স্বত্ব ২০১৯-২০২৪ সময় জার্নাল