মঙ্গলবার, ২৬ অগাস্ট ২০২৫

ফ্যাসিস্ট সরকারবিরোধী সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ

হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা কামরুল হুদাতেই আস্থা চৌদ্দগ্রাম বিএনপির

মঙ্গলবার, আগস্ট ২৬, ২০২৫
হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা কামরুল হুদাতেই আস্থা চৌদ্দগ্রাম বিএনপির

চৌদ্দগ্রাম (কুমিল্লা) প্রতিনিধি:

কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলা বিএনপির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন ২৭ আগস্ট বুধবার বিকেলে অনুষ্ঠিত হবে। ইতোমধ্যে সম্মেলনের সব প্রস্তুতি শেষ হয়েছে। এতে প্রধান অতিথি থাকবেন বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু। সম্মেলনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আবারও সভাপতি হচ্ছেন চৌদ্দগ্রাম উপজেলা বিএনপির আহবায়ক মোঃ কামরুল হুদা। ফ্যাসিস্ট সরকারের সময়ের প্রথমার্ধে বিএনপির সম্মেলনে জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে কমিটিতে স্থান না দেয়া কামরুল হুদাই এখন হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা। তৃণমূলের নেতাকর্মীরা তাঁর নেতৃত্বে আন্দোলন সংগ্রামে ঐক্যবদ্ধ হয়ে সক্রিয়ভাবে কাজ করেছে। আগামী নির্বাচনে বিএনপির ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থী হিসেবেও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন তিনি।

জানা গেছে, বাংলাদেশের লাইফলাইন খ্যাত ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের মাঝামাঝি স্থানে অবস্থিত ‘চৌদ্দগ্রাম উপজেলা’। ইতিহাস, ঐতিহ্য, সংস্কৃতি ও রাজনীতিতে এ উপজেলার সুনাম সারাবিশে^ ছড়িয়ে রয়েছে। চৌদ্দগ্রাম উপজেলার আয়তন ২৭১.৭৩ বর্গ কিলোমিটার। কুমিল্লা জেলার দক্ষিণ-পূর্বাংশে চৌদ্দগ্রাম উপজেলার অবস্থান। এ উপজেলার উত্তরে কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলা, দক্ষিণে ফেনী জেলার দাগনভূঞা উপজেলা ও ফেনী সদর উপজেলা, পূর্বে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য, পশ্চিমে নাঙ্গলকোট উপজেলা ও লাকসাম উপজেলা। এ উপজেলা জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আসন নং-২৫৯ (কুমিল্লা-১১)। গত ২৪ বছরে অনুষ্ঠিত সকল জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এ আসন থেকে জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির দলীয় কোন প্রার্থী নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেনি। ২০০৯ ও ২০১৪ সালে তরুণ নেতৃত্ব মোঃ কামরুল হুদা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আ’লীগের প্রার্থীর সাথে প্রতিদ্বন্দ্বতা করেন। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে চৌদ্দগ্রাম পৌরসভাসহ উপজেলার তের ইউনিয়নের নেতাকর্মীদের সকল কর্মসূচিতে সম্পৃক্ত করেছেন। 

২০০৮ সালের পর থেকে বিএনপির সকল কর্মসূচি নেতাকমীদের স্বতঃস্পূর্ত অংশগ্রহণের মাধ্যমে পালন করেছেন। সকল কর্মসূচিতে বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদল ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীদের বিপুল সংখ্যক উপস্থিতি দেখে উপজেলা বিএনপির তৎকালিন কমিটি ঈর্ষান্বিত হয়ে মোঃ কামরুল হুদাকে কোন কমিটিতে স্থান দেয়নি। চৌদ্দগ্রামে বিএনপির কোন কমিটিতে না থাকলেও কামরুল হুদা শহীদ জিয়াউর রহমানের আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে বিএনপির চেয়ারপার্সন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে স্বৈরাচার আ’লীগ সরকার বিরোধী আন্দোলনসহ সকল কর্মসূচি সঠিকভাবে পালন করেছেন।  

২০১৫ সালে ৩ ফেব্রুয়ারি সরকার বিরোধী আন্দোলনের সময় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের নোয়াবাজার এলাকায় বাসে পেট্রোল বোমা হামলায় ৮ যাত্রী নিহত হওয়ার ঘটনায় বেগম খালেদা জিয়া ও মোঃ কামরুল হুদাসহ বিএনপির অনেক নেতাকর্মীকে আসামী করা হয়। বিদেশ যাওয়ার সময় ঢাকা বিমানবন্দর থেকে কামরুল হুদাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। টানা ৯ মাস কামরুল হুদা কুমিল্লা কারাগারে বন্দি থাকার পর জামিনে মুক্তি পেয়ে আবারও কর্মীদের সম্পৃক্ততার মাধ্যমে সক্রিয়ভাবে রাজনৈতিক কর্মসূচি পালন শুরু করেন।  

দীর্ঘ প্রতিক্ষার পর ২০১৭ সালের ২ ফেব্রুয়ারি কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপি কামরুল হুদাকে চৌদ্দগ্রাম উপজেলা বিএনপির আহবায়ক ও ইঞ্জিনিয়ার শাহ আলমকে সদস্য সচিব করে ১০১ সদস্য বিশিষ্ট আহবায়ক কমিটি ঘোষণা করে। দায়িত্ব্ গ্রহণের পর আহবায়ক কমিটির সকলকে সম্পৃক্ত করে সকল কর্মসূচি পালন ও সম্মেলনের মাধ্যমে ১৩ ইউনিয়নের কমিটি গঠন করেছেন। ২০২০ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি কেন্দ্রীয় ও জেলা নেতৃবৃন্দের উপস্থিতিতে উপজেলা বিএনপির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। জেলা কমিটি ২০২১ সালের ১৩ মার্চ উপজেলা বিএনপির ১০১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি অনুমোদন দেয়। উক্ত কমিটিতে কামরুল হুদা সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। সর্বত্র শহীদ জিয়াউর রহমানের আদর্শ বাস্তবায়নে চৌদ্দগ্রাম উপজেলার ১৩ ইউনিয়ন থাকলেও সাংগঠনিকভাবে ১৫টি কমিটি গঠন করা হয়েছে। ইতোপূর্বে কুমিল্লায় বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশ ও রোড মার্চে অন্যান্য উপজেলার চেয়ে বেশি নেতাকর্মীর উপস্থিতির কারণে কামরুল হুদা সর্বমহলে প্রশংসিত হয়েছেন।

গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণআন্দোলনে স্বৈরাচার আ’লীগের পতনের পর চৌদ্দগ্রাম উপজেলায় সাংগঠনিক ভিত্তি আরও মজবুত করতে গ্রাম কমিটি গঠন করা হয়েছে। ইতোমধ্যে চৌদ্দগ্রাম উপজেরার প্রতিটি গ্রামে বিএনপির কমিটি গঠন করা হয়েছে। প্রতিটি গ্রাম কমিটি গঠনে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীদের স্বতঃস্পূর্ত অংশহণ ছিল লক্ষ্যণীয়। গ্রাম কমিটি গঠনকে সাধারণ মানুষ স্বাগত জানিয়েছে।

এরই মধ্যে চলতি বছরের ২ ফেব্রুয়ারি জাকারিয়া তাহের সুমনকে আহবায়ক ও ভিপি আশিকুর রহমান মাহমুদ ওয়াসিমকে সদস্য সচিব করে কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটি ঘোষণা করেন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটি। জেলা আহবায়ক কমিটি ২রা এপ্রিল কামরুল হুদাকে আহবায়ক ও ইঞ্জিনিয়ার শাহ আলম রাজুকে সদস্য সচিব করে উপজেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটি ঘোষণা করেছে। আহবায়ক কমিটি তৃণমূলকে শক্তিশালী করতে বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদল, স্বেচ্ছাসেবকদল, তৃণমূল দল, মহিলাদলের নেতাকর্মীদেরকে সম্পৃক্ত করে উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে আহবায়ক কমিটি গঠন করে। উপজেলা বিএনপির আহবায়ক জনাব মোঃ কামরুল হুদার তত্ত্বাবধানে ইউনিয়ন বিএনপির আহবায়ক কমিটির উপস্থিতিতে প্রত্যেক ওয়ার্ড দ্বি-বার্ষিক সম্মেলনের মাধ্যমে গণজাগরণ সৃষ্টি করে। গত ২৫ জুলাই ৬ ইউনিয়ন ও ১ আগস্ট ৬ ইউনিয়নের ৮ সাংগঠনিক কমিটি গঠনের লক্ষ্যে গণতান্ত্রিক ভোটে নেতৃত্ব নির্বাচিত হয়। ব্যালটে গোপন ভোটের মাধ্যমে নেতা নির্বাচিত হওয়ায় নেতাকর্মীদের মাঝে উজ্জ্বাস চলছে। দুই ধাপে অনুষ্ঠিত সম্মেলনে প্রধান অতিথি ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় কর্মসংস্থান বিষয়ক সম্পাদক ও কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহবায়ক জাকারিয়া তাহের সুমন। উদ্বোধক ছিলেন কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক ও চৌদ্দগ্রাম উপজেলা বিএনপির আহবায়ক কামরুল হুদা। জেলা বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতবৃন্দ সম্মেলনে নির্বাচন কমিশনার ও উপজেলা কমিটির নেতৃবৃন্দ টিম লিডার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। ফলে সম্মেলনকে কেন্দ্র করে ইউনিয়নগুলোতে ছিল নেতৃত্বের প্রতিযোগিতা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও সরব ছিল নেতাকর্মীরা। পছন্দের প্রার্থীর পক্ষে প্রচারণায় সরগরম ছিল পুরো উপজেলা। স্বাধীনতার পর এই প্রথম কামরুল হুদার নেতৃত্বে উজ্জীবিত পুরো উপজেলার বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা।

দ্বি-বার্ষিক সম্মেলনে গঠিত কমিটির নেতৃবৃন্দ হলেন; কাশিনগর ইউনিয়ন উত্তর সভাপতি রাসেল মাহমুদ মজুমদার টিটু, সেক্রেটারী আলমগীর আলম মজুমদার, কাশিনগর ইউনিয়ন দক্ষিণ সভাপতি ফরিদ মিয়া ইটালি, সেক্রেটারী সোলেমান কবির, উজিরপুর ইউনিয়ন সভাপতি হাজী ইব্রাহিম খলিল, সেক্রেটারী এমজি শাহ আলম পিন্টু, কালিকাপুর ইউনিয়ন সভাপতি ডাঃ মীর আহম্মেদ মজুমদার, সেক্রেটারী মফিজুর রহমান মুন্না, শ্রীপুর ইউনিয়ন সভাপতি হুমায়ুন কবির, সেক্রেটারী শাখায়াত হোসেন মিঠু, শুভপুর ইউনিয়ন দক্ষিণ সভাপতি অধ্যাপক জিয়াউর রহমান জিতু, সেক্রেটারী সেলিম মুহুরী, শুভপুর ইউনিয়ন উত্তর সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান, সেক্রেটারী আবদুল মতিন মেম্বার, ঘোলপাশা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি রিয়াজ উদ্দিন মেম্বার, সেক্রেটারী শফিকুল ইসলাম, মুন্সিরহাট ইউনিয়ন সভাপতি জালাল উদ্দিন মোল্লা, সেক্রেটারী মাকসুদুর রহমান, কনকাপৈত ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি নিজাম উদ্দিন মিয়াজী, সেক্রেটারী ইয়াসিন মোল্লা, বাতিসা ইউনিয়ন সভাপতি এনামুল হক ছুট্টু, সেক্রেটারী রফিকুল ইসলাম, চিওড়া ইউনিয়ন সভাপতি হারুনুর রশিদ, সেক্রেটারী কাজী হাবিব আবু রকিব, গুণবতী ইউনিয়ন সভাপতি রফিকুল ইসলাম চৌধুরী, সেক্রেটারী জসিম উদ্দিন, জগন্নাথ ইউনিয়ন সভাপতি জাহাঙ্গীর হোসেন চৌধুরী, সেক্রেটারী আবদুর রহিম মজুমদার, আলকরা ইউনিয়ন সভাপতি ইসমাইল হোসেন, সাধারণ সম্পাদক ইমরুল ইসলাম দিপু।

বিশেষ করে গত ১৭ বছরে রাজনৈতিক কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করতে গিয়ে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনে যে সকল নেতাকর্মী মামলার আসামী ও গ্রেফতার হয়েছে, তাদেরকে জেলখানায় দেখে আসা, কারাগারে নেতাকর্মীদের থাকা ও ভালো খাবারের জন্য পিসিতে টাকা দেয়া, আইনী লড়াইয়ে জামিন করানো ও অস্বচ্ছল নেতাকর্মীদের পরিবারকে আর্থিকভাবে সহযোগিতা করেছে কামরুল হুদা। তৃণমূলের নেতাকর্মীদের নিয়মিত খোঁজখবর নেয়াসহ সাংগঠনিক কাজে সম্পৃক্ত করায় দলের প্রতি তাদের আগ্রহ বেড়েছে। সংগঠন পরিচালনায় আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হলেও কামরুল হুদার কোন আক্ষেপ নেই। কারণ, অতীতের যে কোন সময়ের তুলনায় চৌদ্দগ্রাম পৌরসভাসহ উপজেলার তের ইউনিয়নের বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা ঐক্যবদ্ধ ও সাংগঠনিকভাবে অনেক বেশি শক্তিশালী। জনগণের সেবায় বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা সব সময় কাজ করে যাচ্ছে। ইতোপূর্বে করোনা মহামারী ও সাম্প্রতিক বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত অসহায় মানুষের মাঝে বিপুল পরিমাণ খাদ্য সামগ্রী ও ওষুধ বিতরণ করা হয়েছে।

চৌদ্দগ্রাম উপজেলা বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীদের দীর্ঘদিনের আক্ষেপ, জাতীয় সংসদের কোন নির্বাচনে তারা বিএনপির কোন নেতাকে ধানের ধীষ প্রতিকে ভোট দিতে পারেনি। আগামী ২০২৬ সালে অনুষ্ঠিতব্য জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ধানের শীষ প্রতিকে ভোট দিতে বিএনপি নেতাকর্মীরা কামরুল হুদার মতো গ্রহণযোগ্য ও দায়িত্বশীল নেতাকে মনোনয়ন দিতে বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ কেন্দ্রীয় মনোনয়ন বোর্ডের নিকট বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে দাবি জানিয়েছেন।

আলকরা থেকে কাশিনগর চৌদ্দগ্রামের সর্বত্রই আবাল বৃদ্ধ বণিতাসহ জাতীয়তাবাদী সর্বস্তরের জনগণ আজ খুঁজে পেয়েছে তাদের যোগ্য কান্ডারী কামরুল হুদাকে। চৌদ্দগ্রামবাসী আজ স্বপ্ন দেখছে হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা কামরুল হুদার নেতৃত্বেই চৌদ্দগ্রাম গড়ে উঠবে দেশের অন্যতম সম্ভাবনাময় জনপদ। শিক্ষা, যোগাযোগ, কৃষি, শিল্প ও রেমিটেন্স প্রবাহে চৌদ্দগ্রাম হয়ে উঠবে সারা বাংলাদেশের মধ্যে অনুকরণীয়।

কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক ও চৌদ্দগ্রাম উপজেলা বিএনপির বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত সভাপতি মোঃ কামরুল হুদা মঙ্গলবার বলেন, ‘গত ফ্যাসিস্ট সরকারের সময়ে তৃণমূলের নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ করে সরকার বিরোধী সক্রিয় ভুমিকা পালন করেছি। দলের হাইকমান্ড, জেলা নেতৃবৃন্দ ও চৌদ্দগ্রামের তৃণমূলের নেতাকর্মীরা আমাকে কাজের কারণে মূল্যায়ন করেছে। আগামীতে শহীদ জিয়াউর রহমানের আদর্শ বাস্তবায়নে আরও সক্রিয়ভাবে দলের সকল কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে’। 

এমআই 


Somoy Journal is new coming online based newspaper in Bangladesh. It's growing as a most reading and popular Bangladeshi and Bengali website in the world.

উপদেষ্টা সম্পাদক: প্রফেসর সৈয়দ আহসানুল আলম পারভেজ

যোগাযোগ:
এহসান টাওয়ার, লেন-১৬/১৭, পূর্বাচল রোড, উত্তর বাড্ডা, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ
কর্পোরেট অফিস: ২২৯/ক, প্রগতি সরণি, কুড়িল, ঢাকা-১২২৯
ইমেইল: somoyjournal@gmail.com
নিউজরুম ই-মেইল : sjnewsdesk@gmail.com

কপিরাইট স্বত্ব ২০১৯-২০২৫ সময় জার্নাল