বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪

২৩ অক্টোবর বিএফইউজে নির্বাচনে পঞ্চ নারীপ্রার্থী

বৃহস্পতিবার, অক্টোবর ২১, ২০২১
২৩ অক্টোবর বিএফইউজে নির্বাচনে পঞ্চ নারীপ্রার্থী

আনজুমান আরা শিল্পী: বিগত বছরগুলোতে সাংবাদিকতা পেশায় নারীদের অংশগ্রহণ বেড়েছে লক্ষণীয় হারে। এ পেশার পরিধি এখন শুধু সংবাদপত্র, রেডিও এবং টেলিভিশন চ্যানেলেই সীমাবদ্ধ নেই, যুক্ত হয়েছে এফএম রেডিও, কমিউনিটি রেডিও এবং অনলাইন মিডিয়া। নারী সাংবাদিকদের সংখ্যা বাড়ার পাশাপাশি নেতৃত্ব দেবার প্রশ্নে ক্ষেত্রে এগিয়ে আসছেন তারা। এখন তারা অনেক বড় বড় পদে নির্ধ্বিধায় প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন সাহসী নারী সাংবাদিকরা। অথচ কয়েক বছর আগেও এমন চিত্র ছিলো বিরল। 

নেতৃত্বের ক্ষেত্রে আজ থেকে বছর কয়েক আগেও নারী সাংবাদিকরা নেতৃত্বের গুটিকয়েক পদে সীমাবদ্ধ ছিলেন। নারী বিষয়ক সম্পাদক ও কার্যকরী সদস্য পদে নির্বাচন করতেন অথবা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হতেন। এর বাইরে হাতে গোনা দুই একজন ছিলেন যারা গুরুত্বপূর্ণ পদে পুরুষ সহকর্মীদের সাথে নির্বাচন করে জয়ী হতেন ও সফলভাবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ফরিদা ইয়াসমিন (বর্তমানে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি), মাহমুদা চৌধুরী, পারভীন সুলতানা ঝুমা, গুলশান আরা বেগম (প্রয়াত), রোজী ফেরদৌস, শাহনাজ বেগম, মফিদা আকবর, শাহানা শিউলি, সেবীকা রানী, উম্মুল ওয়ারা সুইটি, ফারহানা মিলি সহ হাতে গোনা আরো কয়েকজন ছিলেন।

উনাদেরই পদ অনুসরণ করে ও অনুপ্রেরণাতে আজ অনেক নারী সাংবাদিক জাতীয় প্রেসক্লাব, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে), বিএফইউজে-বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি সহ সকল সংগঠনের প্রতিটি কমিটিতে নারী সাংবাদিকদের অংশগ্রহণ বাড়ছে। বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে নির্বাচন করছেন।

নারীদের সাংবাদিকতা প্রসঙ্গে আমেরিকান সাংবাদিক মেরি টেম্পল বায়ার্ড তার নিবন্ধে লিখেছেন, সংবাদপত্র জনসাধারণের শিক্ষকস্বরূপ। যে সব পুরুষ ও নারী সংবাদপত্রে লেখালেখি করেন তারা জনমত গঠনে সর্বোত্তম সুযোগ পান। তারা জানেন, তাদের সহকর্মীরা সমালোচিত হন, সর্বদা সহানুভূতিশীল নয়; উভয় লিঙ্গের জন্য বিশেষত প্রস্তুতকৃত বা মসৃণ কোনো রাজকীয় পথ নেই। সাংবাদিকতায় নারীদের জন্য একটি সু² ক্ষেত্র এবং কোনো অনুগ্রহ অবশ্যই যথেষ্ট নয়। যে সাংবাদিকরা সাংবাদিকতায় সফল হয়েছেন তারা সাংবাদিক হিসেবেই সফল হয়েছেন নারী হওয়ার কারণে নয় এবং একই পথে পুরুষরাও সফল হয়েছেন। 

আগামী ২৩ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া বিএফইউজে-বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন নির্বাচনে মোট ৫ জন নারী সাংবাদিক অংশ নিচ্ছেন। তারা হলেন সহ সভাপতি পদে মফিদা আকবর, যুগ্ম মহাসচিব পদে নাসিমা আক্তার সোমা, দপ্তর সম্পাদক পদে সেবীকা রানী, নির্বাহী পরিষদ সদস্য পদে নূরে জান্নাত আখতার সীমা, উম্মুল ওয়ারা সুইটি।

নির্বাচনকে সামনে রেখে সাংবাদিক সমাজের মধ্যে উৎসবমুখর পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। প্রার্থীদের মধ্যে কেউ কেউ এককভাবে আবার কেউ কেউ প্যানেল ভিত্তিক প্রচারণায় ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। অন্যদিকে ভোটারদের মধ্যেও পছন্দের প্রার্থীদের নিয়ে সরগরম লক্ষ্য করা যাচ্ছে। একটা সময় ছিল যখন সাংবাদিকতা পেশায় নারীদের খুঁজে পাওয়া যেত না। আজ সময়ের পরিক্রমায় নারীরা সাংবাদিকতার সকল ক্ষেত্রে বিচরণ করছেন। নারীরা আজ পুরুষদের সঙ্গে সাংবাদিকতার বিভিন্ন প্রফেশনাল কমিটিতে নির্বাচনের মাধ্যমে জয়ী হচ্ছেন, কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত হচ্ছেন। বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে নারী সাংবাদিকরা আজ এ পর্যায়ে অংশগ্রহণ করতে সক্ষম হচ্ছেন।

আসন্ন বিএফইউজে নির্বাচনকে সামনে রেখে আলোচিত পাঁচ নারী প্রার্থীদের ভিশন ও মিশন জানতে চাইলে তারা যা বলেন তা নিচে পাঠকদের উদ্দেশ্যে তুলে ধরা হলো : 

মফিদা আকবর : দৈনিক ইত্তেফাকের সাবেক সহ সম্পাদক মফিদা আকবর দীর্ঘদিন থেকে ইউনিয়নের রাজনীতির সাথে জড়িত। তিনি এর আগে ডিইউজে’র সাবেক যুগ্ম সম্পাদক, বিএফইউজে’র সাবেক সদস্য ছিলেন। মফিদা আকবরের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিলো আপনি এ পদে কেন নির্বাচন করছেন? এই প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এ পদে নির্বাচন করছি কারণ হলো সাংবাদিকদের পেশাগত অধিকার আদায়ের লক্ষে।  বিগত দিনেও সোচ্চার ছিলাম। আগামীতে যাতে আরো সংগ্রামী ভূমিকা পালন করে পেশাগত মর্যাদা ফিরিয়ে আনতে পারি সে লক্ষ্য নিয়েই নির্বাচনে অংশ নেয়া। আপনি নির্বাচিত হলে নারী সাংবাদিকদের জন্য কি করবেন জানতে চাইলে তিনি বলেন- আমি সবসময় চাই  নারীরা যেনপেশাগতভাবে পিছিয়ে না থাকে এবং সংবাদমাধ্যমে সমান মর্যাদা পায়। তিনি আরো বলেন- সব পদে যেন নারীরা জায়গা পায় এটি নিশ্চিত করতে চাই। বছরের পর বছর একই পদে কাজ করতে না হয়।

নাসিমা আক্তার সোমা : যুগ্ম মহাসচিব পদপ্রার্থী নাসিমা আক্তার সোমা একজন সাহসী নারী নেত্রী। তিনি দীর্ঘদিন ধরে সাংবাদিক সমাজের চাওয়া পাওয়ার জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। সাংবাদিক ইউনিয়নে সক্রিয় ভূমিকা রাখা এই নেতা এর আগে ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে)’র ২০২০ সালের কার্যনির্বাহী কমিটির নির্বাচনে প্রথমবার নারী সভাপতি পদে প্রার্থী হয়েছিলেন। নাসিমা সোমা বাংলাদেশ নারী সাংবাদিক সমিতি (বানাসাস)’র সভাপতি। গাঙচিল সাংবাদিক ফোরামের সভাপতি এবং ঢাকা সাব-এডিটরস কাউন্সিলের সাবেক সভাপতি। এছাড়াও তিনি বিভিন্ন শিক্ষা, ধর্মীয়, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানের সাথে জড়িত আছেন।

নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সকল সাংবাদিকদের অধিকার রক্ষায় কাজ করতে ইচ্ছুক এই প্রার্থী বলেন, ডিইউজে ও বিএফইউজে নির্বাচনে শীর্ষ পর্যায়ে নারী সাংবাদিকদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতেই আমি বিএফইউজে নির্বাচনে যুগ্ম মহাসচিব প্রার্থী হয়েছি। তিনি আরও বলেন, অনেক দিন থেকে লক্ষ্য করছি-নারীরা ডিইউজে ও বিএফইউজে’র নির্বাচনে বড় পদগুলোতে অংশগ্রহণ কম করছে। যারা অংশ নিয়েছেন তাদের অনেকেই বিগত বছরগুলোতে বিজয়ী হতে পারেননি। অনেকে হতাশাগ্রস্ত হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার আশা ছেড়ে দিয়েছেন। কিন্তু আমি একজন পজেটিভ চিন্তার মানুষ এবং আমি মনে করি সততা, কঠোর পরিশ্রম ও একাগ্রতার মাধ্যমে সাংবাদিকদের এই প্ল্যাটফর্মে নিজের অবস্থান তৈরি করে নেয়া সম্ভব। আর সেই দিন বেশি দূরে নয়।

আপনি নির্বাচিত হলে নারী সাংবাদিকদের জন্য কি করবেন জানতে চাইলে নাসিমা সোমা বলেন, আমাকে অনেক প্রতিবন্ধকতা মোকাবেলা করে এই পর্যন্ত আসতে হয়েছে। তাই আমি উপলব্ধি করতে পারি-একজন নারীর সংসার, সামাজিকতা ও কর্মক্ষেত্রে সময় দিয়ে নেতৃত্বে অগ্রসর হতে কতটা প্রতিবন্ধকতা পাড়ি দিতে হয়।  তাই নারী নেতৃত্বেকে এগিয়ে নিতে যতটা সহযোগিতা প্রয়োজন আমি সেটা করবো। আমি যে সংগঠন থেকে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছি সেখানে সেখানে নারী সদস্য সংখ্যা অনেক কম। এই পদে নির্বাচিত হলে আমার প্রায়োরিটি থাকবে নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সকল সাংবাদিকদের সংশ্লিষ্ট স্বার্থ, মর্যাদা রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করবো। বিশেষ করে মিডিয়া হাউজগুলোতে নারীবান্ধব কর্মপরিবেশ তৈরিতে কাজ করারও ইচ্ছা প্রকাশ করেন তিনি।

অন্য এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, যথেষ্ট সম্ভাবনা ও যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও এই পদে এত দিন নারী সাংবাদিকরা নির্বাচন করেনি। আমি তাদের জন্য একটা সাহসের রাস্তা তৈরি করতে চাই। 

তিনি আরও বলেন, আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যেখানেই সুযোগ পেয়েছেন সেখানেই নারীদের মর্যাদার আসনে বসিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীর সাহসিকতা ও রাজনৈতিক দূরদর্শিতা আমাদের সবসময় মুগ্ধ করে। তিনি আমার রাজনৈতিক আইডল। তার আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে নারী সাংবাদিকদের একটি মর্যাদাপূর্ণ নেতৃত্বের জায়গায় নিয়ে যাওয়া আমার অঙ্গীকার। আশা রাখি আমরা সফল হবোই।

নাসিমা আক্তার সোমা আরো বলেন, যদিও এখন নারী সাংবাদিকদের জন্য প্রেক্ষাপট অনেক পরিবর্তন হয়েছে। তাই সংগঠিত ও সাংগঠনিকভাবে নারী সাংবাদিকদের এগিয়ে আসার কোনো বিকল্প নেই। একটা সময় ছিল যখন কিছু বেসরকারি সংস্থা যেমন বাংলাদেশ সেন্টার ফর ডেভেলপমেন্ট জার্নালিজম এন্ড কমিউনিকেশন, নিউজ নেটওর্য়াক নেতৃত্বে নারী সাংবাদিক অথবা গণমাধ্যমে নারী সাংবাদিকদের অবস্থান নিয়ে কাজ করতেন ও যারা সেই সব প্রজেক্টে অংশ নিতেন তাদের মধ্যেই নেতৃত্বের বিষয়টা থাকত। সাংবাদিকদের বেশ কিছু সংগঠন আছে যারা পারস্পরিক সম্পর্ক উন্নয়নসহ পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধিতে ইতিবাচক ভূমিকা রাখছেন।

সেবীকা রানী : দপ্তর সম্পাদক পদপ্রার্থী সেবীকা রানী বলেন, সাংবাদিকদের রুটি, রুজির দাবি দাওয়ার আদায়ে অতীতে পাশে ছিলাম। ভবিষ্যতেও যাতে থাকতে পারি তার জন্য নির্বাচন করছি। নারীদের ক্রমবর্ধমান অংশগ্রহণ আমাদেরকে আশার আলো দেখায় কারণ এই পেশায় বিভিন্ন পেশাদার জটিলতার পাশাপাশি পারিবারিক ও সামাজিক নানা ধরনের সমস্যা নারী সাংবাদিকদেরকে মোকাবেলা করতে হয়। অনেক ক্ষেত্রেই নারীরা সেই সব সমস্যা মোকাবেলা না করতে পেরে পেশা ছেড়ে দিতে বাধ্য হন। এসব সমস্যা দলীয়ভাবে সমাধানের জন্য নারী নেতৃত্ব অনস্বীকার্য। নতুন যেসব নারীরা সাংবাদিকতায় এসেছেন বা সাংবাদিকতাকে পেশা হিসাবে নিতে চাইছেন তাদের প্রতি আপনার পরামর্শ কি জানতে চাইলে তিনি জানান, সাংবাদিকতায় নতুনদের লড়াকু হতে হবে। লড়াইটা সবসময়ই নিজের করতে হয়। নিজে শুরু করলে সিনিয়ররা সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিতে পারেন। 

নূরে জান্নাত আখতার সীমা : নির্বাহী পরিষদ সদস্য পদে নূরে জান্নাত আখতার সীমা বলেন, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি এখন ফরিদা ইয়াসমিন নেতৃত্বের যে দৃষ্টান্ত তৈরি করেছেন তাতে আমাদের অনেক নারীরাই নেতৃত্বে এগিয়ে আসছেন। যা অদূর ভবিষতে আরও জোরালো হবে। আমি নির্বাচন করতে গিয়ে পুরুষ সাংবাদিক ভাইদের সহযোগিতা পেয়েছি। নারীরা কোনো কাজেই কোনো অংশে কম নয়। তারা পুরুষের সাথে পাল্লা দিয়ে কাজ করে করছে। আমি নির্বাচিত হলে সাংবাদিকের নিরাপত্তা, মর্যাদা, কল্যাণ নিশ্চিত করতে কাজ করবো। 

উম্মুল ওয়ারা সুইটি : নির্বাহী পরিষদ সদস্য পদপ্রার্থী উম্মুল ওয়ারা সুইটি বলেন, বিএফইউজে হোক সাংবাদিকদের রুটি-রুজি, মর্যাদা ও কল্যাণ প্রতিষ্ঠায় আস্থার ঠিকানা। ব্যক্তি বা সাংগঠনিক, যে কোন পর্যায়েই মানবিক নেতৃত্ব খুবই জরুরি। সাংবাদিকদের অধিকার, মর্যাদা ও রুটি রুজির লড়াইয়ে দীর্ঘদিন থেকে কাজ করছি। সাংবাদিকদের নিরাপত্তায়ও কোনো আপোষ করবো না। সামনের যে কোনো লড়াইয়ে থাকবো সেই আগের মতো। 

এছাড়া এবারের নির্বাচনের আরেকটি উল্লেখযোগ্য দিক হচ্ছে বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন নির্বাচন পরিচালনার জন্য ৬ সদস্যের যে কমিটি গঠন করা হয়েছে তাদের মধ্যে একজন নারী সাংবাদিকও রয়েছেন। তিনি হলেন বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) সিনিয়র সাব-এডিটর শাহনাজ সিদ্দিকী সোমা। তিনি হচ্ছেন প্রথম নারী সাংবাদিক যিনি এতবড় গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালনের জন্য মনোনীত হয়েছেন। এর আগে আর কোনও নারীকে এই দায়িত্ব পালন করতে দেখা যায়নি। আমরা আশা করছি আগামী নির্বাচনগুলোতে নির্বাচন কমিশনার হিসাবে কাজ করতে যোগ্য নারী সাংবাদিকদের কথা মাথায় রাখবেন আমাদের নীতি নির্ধারকেরা। 

সাংবাদিকদের সবচেয়ে বড় প্ল্যাটফর্ম বিএফইউজের নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী এই পাঁচ নারী সাংবাদিকদের প্রতি রইলো আমাদের আন্তরিক শুভেচ্ছা। আমরা আশা করছি তারা নিজেদের মেধা , যোগ্যতা, জনপ্রিয়তা ও নেতৃত্বের গুণাবলী দিয়ে এই পরীক্ষায় বিজয়ী হয়ে আসবেন। তাদের দেখানো পথে আগামী দিনগুলোতে আরও অনেক নারী সাংবাদিকদের নেতৃত্ব দিতে এগিয়ে আসবেন। এই পাঁচ নারী সাংবাদিকের জন্য অগ্রিম অভিনন্দন। নারী নেতৃত্বের জয় হোক।


Somoy Journal is new coming online based newspaper in Bangladesh. It's growing as a most reading and popular Bangladeshi and Bengali website in the world.

উপদেষ্টা সম্পাদক: প্রফেসর সৈয়দ আহসানুল আলম পারভেজ

যোগাযোগ:
এহসান টাওয়ার, লেন-১৬/১৭, পূর্বাচল রোড, উত্তর বাড্ডা, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ
কর্পোরেট অফিস: ২২৯/ক, প্রগতি সরণি, কুড়িল, ঢাকা-১২২৯
ইমেইল: somoyjournal@gmail.com
নিউজরুম ই-মেইল : sjnewsdesk@gmail.com

কপিরাইট স্বত্ব ২০১৯-২০২৪ সময় জার্নাল